কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে আছে তো? কোলেস্টেরল কমাবেন যেভাবে…
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে – কোলেস্টেরল দেহের ভেতরে তৈরি হওয়া মোমের মত এক ধরনের চর্বি। এটি বেড়ে গেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়। এটি কয়েক ধরনের
২৭শে অগ্রহায়ণ, ১৪২৬ বঙ্গাব্দ, বুধবার
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে – কোলেস্টেরল দেহের ভেতরে তৈরি হওয়া মোমের মত এক ধরনের চর্বি। এটি বেড়ে গেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়। এটি কয়েক ধরনের
হৃৎপিণ্ডের শিরায় জমাট বাঁধা রক্ত গলবে যেভাবে! যদি বাঁচতে চান অবশ্যই জেনে নিন- হৃদপিণ্ড বা হার্ট আমাদের দেহের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। হৃৎপিণ্ড রক্ত সঞ্চালনের
প্রথমত আপনার শরীরে উচ্চ পরিমাণে কোলেস্টেরল আছে কিনা তা জানতে হলে রক্ত পরীক্ষা করতে হবে।আর এই পরীক্ষার মাধ্যমে জানা যাবে আপনি কতটা হৃদরোগের ঝুঁকিতে
একটু একটু করে এগিয়ে আসছে শীত। ঋতু পরিবর্তনের এ সময়টাতে অনেকেই সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হন। কারও কারও বুকে কফ জমে সংক্রমনের সম্ভাবনা বাড়ে। এটি সাধারণ
ছোটবেলায় আমরা প্রায় প্রতিদিনই দুধ খেতাম ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে এবং হাড়ের বৃদ্ধি ভালো করতে। তবে বড় হওয়ার সাথে সাথে এই অভ্যাস যেন চলেই যায়;
কৃমি আকারে খুবই ছোট। প্রায় দেখাই যায় না। কিন্তু জেনে অবাক হবেন, এ রকম একটি কৃমি মানুষের অন্ত্র থেকে দিনে শূন্য দশমিক ২ মিলিলিটার
হাপানি অত্যন্ত কষ্টকর একটি রোগ। হাঁপানি রোগীর কষ্ট একজন সুস্থ মানুষের পক্ষে সহ্য করাও অনেকটা কষ্টকর। হাঁপানি রোগীরা বসতে পারে না, শুতে পারে না,
শীতকালে সাধারণত রোগ ব্যাধি কম হয়। কিন্তু তারপরও আবহাওয়ার বিপর্যয়, পরিবেশ দূষণের কারণে শীতকালেও অনেক রোগ ব্যাধি দেখা দেয়। অনেক সময় শীতকালে নাক, কান,
অতীতে মনে করা হতো, পেটের ভেতরে থাকা ছোট অ্যাপেনডিক্স নামে অংশটি দেহের জন্য একটি বাড়তি ঝামেলা। আর তাই এখানে সংক্রমণ হলে চিকিত্সকরা প্রায়ই প্রত্যঙ্গটিকে
শরীর থেকে ক্ষতিকর উপাদান বেরিয়ে না গেলে দেখা দেয় নানা রোগ। তাই তো প্রতিদিন সকালে পেট পরিষ্কার হওয়াটা একান্ত প্রয়োজন। আর যাদের এমনটা না
মানবদেহের যকৃতের আছে নিজেকে সারিয়ে তোলার অসাধারণ ক্ষমতা। প্রয়োজন পড়লে সেটি নিজেকে মেরামত করে নেয়। কিন্তু আঘাত বা কোনো ধরনের ওষুধ বা মাদক অপরিমিত
রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে হৃদরোগ, ব্রেন স্ট্রোক, কিডনি ফেইলিওরের ঝুঁকিসহ নানা সমস্যা এড়ানো যায়। তবে প্রতিরোধ সব সময়ই প্রতিকারের চেয়ে ভালো। লিখেছেন ইউনাইটেড হাসপাতালের
হয়তো আপনি বেশ ভোজনরসিক। খুব দ্রুতও হয়তো খেতে পারেন। এসব স্বভাবের কারণে পেট ফুলে যেতে পারে। কিন্তু না খাওয়ার পরও যদি পেট ফুলে যায়?
আমাদের দেহে যা কিছু্ই প্রবেশ করে তা প্রসেস করে আমাদের লিভার। আর এ কারণেই খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই অঙ্গটি। যার নিয়মিত যত্ন না নিলে আপনি
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে পরিবেশ এবং খাবারে উপস্থিত নানাবিধ বিষাক্ত উপাদান সারা দিন ধরে প্রতিনিয়ত আমাদের শরীরে প্রবেশ করতে থাকে। আর যখন রক্তে এইসব
অনেকেই সারা বছর কোষ্ঠকাঠিন্যের যন্ত্রণায় ভুগে থাকেন। খুবই সাধারণ ব্যাপার হলেও এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে ব্যথা-কষ্ট ও অস্বস্তি। দুই থেকে তিন দিন মলত্যাগ না
দেশের পাইপ লাইনে সরবরাহকৃত ট্যাপের ৮০ ভাগ পানিতে ক্ষতিকর জীবাণু ই. কোলি পাওয়া গেছে। এই পানির মান পুকুরের পানির মতো উল্লেখ করেছে বিশ্বব্যাংক। সবমিলিয়ে
বিশ্বজুড়ে নীরব ঘাতক হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। অন্যান্য রোগের মতো এর সুস্পষ্ট কোনো লক্ষণ নেই। অনেকেই রক্তে গ্লুকোজের অতিমাত্রা কিংবা আরো
আপনার হার্টের রক্তনালিতে এক বা একাধিক ব্লক ছিল, যার ফলশ্রুতিতে চিকিৎসকের (Invasive Cardiologist) পরামর্শক্রমে এক বা একাধিক রিং পরেছেন। কেউ কেউ আবার রক্তনালি বারবার
জিরা একটি স্পাইসি মশলা। রান্নায় জিরার ব্যবহার নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। শুধুই যে রান্নায় সুগন্ধের জন্য জিরা ব্যবহার হয়, তা কিন্তু নয়।
শিশু থেকে বয়স্ক সব বয়সী মানুষই কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগে৷ গর্ভবতী নারী ও শিশুদের জন্য এটা বেশি পীড়াদায়ক৷ কোষ্ঠকাঠিন্যে অাক্রান্তরা অনেক কিছুই খেতে ভয় পান। কোনটা
বর্তমান বিশ্বের এক আতঙ্ক ক্যান্সার রোগ। এখন পর্যন্ত ক্যান্সারে মৃত্যুর হার অনেক বেশি। তবে এটি অনিরাময়যোগ্য নয়। প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পরলে এই রোগ সারানোর
আপনি কি ধূমপান করেন? ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় আছে? অবসাদে ভুগছেন? তা হলে সাবধান থাকুন। কারণ, বিশেষজ্ঞদের মতে এগুলি স্ট্রোক বা ব্রেন স্ট্রোকের
রাত্রে শুয়ে অনেকেই নিদ্রাহীনতা, ঘুম ভেঙে যাওয়া, কিংবা হাঁসফাঁস করার মতো সমস্যায় ভোগেন। তাঁরা বুঝতে পারেন না যে, আদপে হার্ট বার্ন, অম্বল কিংবা গ্যাসের